দেশের প্রতিটি মানুষ গাজার পাশে দাঁড়াতে আকুল: শায়খ আহমাদুল্লাহ
ফাইল ছবি
যুদ্ধবিরতির এক আবহে যখন অবরুদ্ধ গাজা খানিকটা স্বস্তি খুঁজে পাচ্ছে, তখন বাংলাদেশি জনগণের সহমর্মিতা ও সহায়তার আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরলেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ ও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ।
বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক গাজার মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায়। একইসঙ্গে তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে বাংলাদেশের জনগণ সক্রিয়ভাবে অংশ নিতে পারে, এমন একটি প্রাতিষ্ঠানিক পথ উন্মুক্ত করা হয়।
পোস্টের মন্তব্য ঘরে শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, “গাজার যুদ্ধবিরতি আপাতত স্বস্তির বার্তা এনে দিয়েছে। দীর্ঘ দুই বছরে হাজার হাজার মানুষের জীবনদানের পর আজ তারা যে নিরাপদে ঘুমাতে যেতে পারছে, এটাই আপাতত প্রশান্তি দিচ্ছে।”
তিনি জানান, অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে গাজায় অর্থ সহায়তা পাঠাতে আগ্রহী। তবে আইনি জটিলতার কারণে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে তহবিল প্রেরণ অত্যন্ত কঠিন।
তার ভাষায়, “আসলে বাংলাদেশ থেকে তহবিল সংগ্রহ করে বাইরে পাঠানো আইনগত নানা জটিলতার কারণে প্রায় অসম্ভব একটি কাজ।” এমনকি দূতাবাসের মাধ্যমে যে সহায়তা পাঠানো হয়, তাও সরাসরি গন্তব্যে পৌঁছায় না বলে জানান তিনি।
তবে এই বাধা অতিক্রম করা সম্ভব বলে মনে করেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। তার মতে, সরকার উদ্যোগ নিলে সীমিত আকারে হলেও গাজাবাসীর জন্য সহায়তা পাঠানো সম্ভব। তিনি বলেন, “সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হোক; এটি আমাদের প্রত্যাশা।”
যুদ্ধবিরতির এক আবহে যখন অবরুদ্ধ গাজা খানিকটা স্বস্তি খুঁজে পাচ্ছে, তখন বাংলাদেশি জনগণের সহমর্মিতা ও সহায়তার আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরলেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ ও আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ।
বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি মন্তব্য করেন, বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক গাজার মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায়। একইসঙ্গে তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান, যেন যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা পুনর্গঠনে বাংলাদেশের জনগণ সক্রিয়ভাবে অংশ নিতে পারে, এমন একটি প্রাতিষ্ঠানিক পথ উন্মুক্ত করা হয়।
পোস্টের মন্তব্য ঘরে শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, “গাজার যুদ্ধবিরতি আপাতত স্বস্তির বার্তা এনে দিয়েছে। দীর্ঘ দুই বছরে হাজার হাজার মানুষের জীবনদানের পর আজ তারা যে নিরাপদে ঘুমাতে যেতে পারছে, এটাই আপাতত প্রশান্তি দিচ্ছে।”
তিনি জানান, অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে গাজায় অর্থ সহায়তা পাঠাতে আগ্রহী। তবে আইনি জটিলতার কারণে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে তহবিল প্রেরণ অত্যন্ত কঠিন।
তার ভাষায়, “আসলে বাংলাদেশ থেকে তহবিল সংগ্রহ করে বাইরে পাঠানো আইনগত নানা জটিলতার কারণে প্রায় অসম্ভব একটি কাজ।” এমনকি দূতাবাসের মাধ্যমে যে সহায়তা পাঠানো হয়, তাও সরাসরি গন্তব্যে পৌঁছায় না বলে জানান তিনি।
তবে এই বাধা অতিক্রম করা সম্ভব বলে মনে করেন শায়খ আহমাদুল্লাহ। তার মতে, সরকার উদ্যোগ নিলে সীমিত আকারে হলেও গাজাবাসীর জন্য সহায়তা পাঠানো সম্ভব। তিনি বলেন, “সরকারের পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হোক; এটি আমাদের প্রত্যাশা।”
Sangbad Bela’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সর্বশেষ
Office: Airport haji camp
Phone: +8801712856310 Email: sangbadbela@gmail.com
Developed by RL IT BD
মন্তব্য