নিহত কনস্টেবল মনিরুলের জানাজায় মানুষের ঢল

ঢাকার ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে সহকর্মীর গুলিতে নিহত পুলিশ কনস্টেবল মনিরুল ইসলামের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে ৷ সোমবার (১০ জুন) সকাল ১০টায় আটপাড়া উপজেলার বিষ্ণুপুর গ্রামে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মানুষের ঢল নামে। মনিরুল ইসলামের জানাজায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মো. খায়রুল ইসলাম ও ভাইস চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান খান নন্দন। পরে মনিরুল ইসলামকে বিষ্ণুপুর গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়। মনিরুল বিষ্ণুপুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত শামসুল হকের ছেলে। মনিরুলরা তিন ভাই তিন বোন। সবার ছোট মনিরুল।
পরিবারের লোকজন জানায়, ২০১৪ সালে নেত্রকোনার আঞ্জুমান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাস করেন মনিরুল। পরে ময়মনসিংহে একটি বেসরকারি পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়ে ৪র্থ সেমিস্টার পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। এর মধ্যে ২০১৬ সালের শেষের দিকে পুলিশে যোগ দেন।
তিন বছর আগে জেলার পূর্বধলা উপজেলায় বিয়ে করেন মনিরুল। তাঁর স্ত্রীর নাম তানিয়া আক্তার তন্বী। তাকি নামে তাঁদের দুই বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
এর আগে গত শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টা থেকে ১২টা ৫ মিনিটের মধ্যে রাজধানীর গুলশান-বারিধারার কূটনীতিক এলাকায় ফিলিস্তিন দূতাবাসের সামনে পুলিশ কনস্টেবল কাওছার আলীর গুলিতে নিহত হন তাঁর সহকর্মী মনিরুল ইসলাম। এ সময় গুলিতে আহত হন জাপানি দূতাবাসের গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেন।
Sangbad Bela’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সর্বশেষ
Office: Airport haji camp
Phone: +8801712856310 Email: sangbadbela@gmail.com
Developed by RL IT BD
মন্তব্য