মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করাতে গিয়ে জানতে পারেন তিনি ‘মৃত’

ছবি: সংগৃহীত
মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করাতে গিয়ে মঈন উদ্দিন (৩৮) নামের এক ব্যক্তি জানতে পারেন তিনি মৃত। পরে সোমবার (২০ মে) জীবিত থাকার বিষয়টি লিখিত আবেদনের জন্য উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে যান তিনি। মঈন সুনামগঞ্জের গন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া-হলিদপুর ইউনিয়নের কবিরপুর গ্রামের বাসিন্দা।
এদিকে মঈন উদ্দিন বলেন, ‘কিছুদিন আগে আমার বড় মেয়েকে স্কুল ভর্তি করার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দেই। পরে শিক্ষাকরা জানান, আমার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য অনলাইনে পাওয়া যায়নি। অনলাইনে মৃত দেখাচ্ছে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নির্বাচন অফিসে গিয়ে আবেদন করেছি।’
এ ব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুজিবুর রহমান বলেন, ওই রং মিস্ত্রি এসে লিখিত আবেদন করে গেছেন। তার জাতীয় পরিচয়পত্র সার্চ করে দেখি মৃত দেখাচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা কাজ করছি। রঙের কাজ করায় ওনার হাতের আঙুলের দাগ মুছে গেছে। তাই ফিঙ্গারপ্রিন্ট নেয়া যায়নি। ফলে কিছুটা সময় লাগবে। এ ধরনের সমস্যা নিয়ে লোকজন অফিসে আসলেই তা দ্রুত ঠিক করে দেওয়া হয়।’ তিনি বলেন, ‘সাধারণত ভোটার হালনাগাদের সময় যারা মাঠকর্মী হিসেবে কাজ করেন, মূলত তারাই ভুলবশত এ কাজ করে থাকেন।’
Sangbad Bela’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্য